শৈলকূপা শাহী মসজিদ (১৫১৯-১৫৩১)
মসজিদটি দক্ষিণ বঙ্গে সুলতানী আমলের স্থাপত্য কীর্তির এক উল্লেখযোগ্য নিদর্শন। জানা যায় যে, হোসেন শাহের পুত্র বাংলার শাসক নাদির শাহ একবার গৌড় থেকে ঢাকায় যাবার পথে শৈলকুপা মৌজায় এসেছিলেন। তার সফরসঙ্গী ছিলেন মাওলানা মোহাম্মদ হাকিম খান পাঠান। সম্ভাবত তারাই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। মসজিদের পুর্বদিকে উম্মুক্ত স্থানে শাহ মোহাম্মদ আরিফ-ই-রাব্বানী ওরফে আরফ শাহের মাযার রয়েছে। স্থানীয় জনশ্রুতিতে জানা যায় যে, তার জন্য মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল। মসজিদ ও মাজারে কোন শিলালিপি পাওয়া যায় না। স্থানীয় জনশ্রুতিতে আরো জানা যায় যে, সুলতান নসরত শাহ মোহাম্মদ আরবশাহ (রাঃ) কে দশ হাজার স্বর্ণমুদ্রা দিয়েছিলেন।
মসজিদটি দক্ষিণ বঙ্গে সুলতানী আমলের স্থাপত্য কীর্তির এক উল্লেখযোগ্য নিদর্শন। জানা যায় যে, হোসেন শাহের পুত্র বাংলার শাসক নাদির শাহ একবার গৌড় থেকে ঢাকায় যাবার পথে শৈলকুপা মৌজায় এসেছিলেন। তার সফরসঙ্গী ছিলেন মাওলানা মোহাম্মদ হাকিম খান পাঠান। সম্ভাবত তারাই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। মসজিদের পুর্বদিকে উম্মুক্ত স্থানে শাহ মোহাম্মদ আরিফ-ই-রাব্বানী ওরফে আরফ শাহের মাযার রয়েছে। স্থানীয় জনশ্রুতিতে জানা যায় যে, তার জন্য মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল। মসজিদ ও মাজারে কোন শিলালিপি পাওয়া যায় না। স্থানীয় জনশ্রুতিতে আরো জানা যায় যে, সুলতান নসরত শাহ মোহাম্মদ আরবশাহ (রাঃ) কে দশ হাজার স্বর্ণমুদ্রা দিয়েছিলেন।
অবস্থান: ঝিনাইদহ > শৈলকূপা > দরগাপাড়া গ্রাম। ঝিনাইদহ জেলা সদর হতে ১৮/২০ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে কুমার নদীর তীরে দরগাপাড়া গ্রামে শৈলকুপা মসজিদটি অবস্থিত।
দূরত্ব: ঝিনাইদহ জেলা সদর হতে দুরত্ব ২৮ কি.মি।
No comments:
Post a Comment