এশিয়ার
বৃহত্তম বটবৃক্ষ
বয়স
আড়াইশো তিনশো বছর। দূর থেকে দেখলে মনে হয়
সবুজ পাহাড়। পুরো গাছটি দৃষ্টির মধ্যে আনা সম্ভব নয়। গ্রামবাসীর মতে গাছটি ৩০ বিঘা জমি দখল করে আছে। বিখ্যাত বটের মূল
গাছটি মারা গেছে অনেক আগেই। তবে
তার ১৩শ ঝুরি বটের সাম্রাজ্য প্রশস্থ করেছে। তারাও সবুজ হয়েছে বেশ। দেখে মনে হবে শত শত
বটবৃক্ষ। তবে কিছু ঝুরি পোকায় নষ্ট করে দিয়েছে। ঝড়ে উপড়ে গেছে অনেক ঝুরির শেকড়।
এরই মধ্যে বেশ ক’টি ঝুরির গাছ পৃথক হয়ে
গেছে। ফলে গাছটি এখন আর এক
নেই। বিশ্বব্যাপী গাছটির পরিচিতি ঘটে ১৯৮২ সালে বি,বি,সি'র সংবাদ ভাষ্যের মাধ্যমে।
গাছটি এ এলাকার আন্তর্জাতিক খ্যাতি এনে দিয়েছে। বহু দেশী-বিদেশী পর্যটক আসে এখানে। তবে বটগাছটির প্রতি নেই কোন
সচেতন পরিচর্যা। অযত্ন, অবহেলা ও অত্যাচারে বিলীন হতে
চলেছে গাছটি। প্রতিনিয়ত কাটা হচ্ছে এর
ডালপালা। এই বিস্তৃত বটগাছের
দৃষ্টিনন্দন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পাখীর কল-কাকলি মুখরিত শীতল পরিবেশ বিমুগ্ধ
চিত্তকে বিস্ময় ও আনন্দে অভিভূত করে।
অবস্থান: ঝিনাইদহ > কালিগঞ্জ > সুইতলা-মর্লিকপুর। / যশোর > বারবাজার > মল্লিকপুর। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার মালিয়াট ইউনিয়নের অমতর্গত বেথুলী গ্রামের উত্তর-পশ্চিম কোণে বটগাছটি অবস্থিত। কালীগঞ্জ সদর থেকে প্রায় ১০ কিঃ মিঃ পূর্বদিকে কালীগঞ্জ-আড়পাড়া-খাজুরা সড়কের ত্রিমোহনী সংলগ্ন স্থানে এ প্রাচীন বটগাছের অবস্থান।
দূরত্ব: ঝিনাইদহ জেলা সদর হতে দুরত্ব ২৫ কি.মি। কালীগঞ্জ সদর হতে ১০ কি:মি:। / যশোর হতে দুরত্ব মাত্র ১২ কি.মি.।
যাতায়াতের মাধ্যম: যশোর হতে খুলনা-কুষ্টিয়ার গাড়িতে বারবাজার যেতে হবে। এখান থেকে ভ্যান বা নসিমনে মল্লিকপুর বাজারে যেতে হবে।
অবস্থান: ঝিনাইদহ > কালিগঞ্জ > সুইতলা-মর্লিকপুর। / যশোর > বারবাজার > মল্লিকপুর। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার মালিয়াট ইউনিয়নের অমতর্গত বেথুলী গ্রামের উত্তর-পশ্চিম কোণে বটগাছটি অবস্থিত। কালীগঞ্জ সদর থেকে প্রায় ১০ কিঃ মিঃ পূর্বদিকে কালীগঞ্জ-আড়পাড়া-খাজুরা সড়কের ত্রিমোহনী সংলগ্ন স্থানে এ প্রাচীন বটগাছের অবস্থান।
দূরত্ব: ঝিনাইদহ জেলা সদর হতে দুরত্ব ২৫ কি.মি। কালীগঞ্জ সদর হতে ১০ কি:মি:। / যশোর হতে দুরত্ব মাত্র ১২ কি.মি.।
যাতায়াতের মাধ্যম: যশোর হতে খুলনা-কুষ্টিয়ার গাড়িতে বারবাজার যেতে হবে। এখান থেকে ভ্যান বা নসিমনে মল্লিকপুর বাজারে যেতে হবে।
No comments:
Post a Comment