সকলকে ঝিনাইদহ ইনফো সাইটে স্বাগতম জানাচ্ছি। এই সাইটে আমরা ঝিনাইদহের ইতিহাস,ঐতিহ্য আপলোড করবো। ঝিনাইদহ জেলার ইতিহাস,ঐতিহ্য,ভ্রমন কাহিনী আপনিও দিতে পারেন। আমরা আপনার নামসহ এই সাইটে প্রকাশ করবো। আপনার লেখা আমরা প্রত্যাশা করছি। ইমেইল করুন: jhenaidahinfo@gmail.com
Showing posts with label প্রতিদিনের স্বাস্থ্য টিপস্. Show all posts
Showing posts with label প্রতিদিনের স্বাস্থ্য টিপস্. Show all posts

Monday, April 12, 2021

স্মৃতিশক্তি বাড়ায় ডালিম

 ডালিম পৃথিবীর অন্যতম স্বাস্থ্যকর খাবার। এটি শরীরের জন্য দারুণ উপকারী। পুষ্টিবিদরা এটাকে স্বর্গীয় ফুড বলেন এর অসাধারণ গুণাগুণের জন্য। ডালিমে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-টিউমার উপাদান, ভিটামিন এ, সি, ই এবং ফলিক অ্যাসিড রয়েছে।এতে গ্রিন টির চেয়ে তিনগুণ বেশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে। নিয়মিত ডালিম খেলে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় ডালিম শরীরকে ফ্রি রেডিকেল থেকে মুক্ত রাখে যা অকাল বুড়িয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী। ডালিমের বীজ শরীরের ভেতরে রক্ত জমাট বাঁধা রোধ করে। ফলে হৃদরোগ, স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। ডালিমে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ডালিম রক্তে অক্সিজেনের সরবরাহ উন্নত করে।

ডালিম পৃথিবীর অন্যতম স্বাস্থ্যকর খাবার। এটি শরীরের জন্য দারুণ উপকারী। পুষ্টিবিদরা এটাকে স্বর্গীয় ফুড বলেন এর অসাধারণ গুণাগুণের জন্য। ডালিমে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-টিউমার উপাদান, ভিটামিন এ, সি, ই এবং ফলিক অ্যাসিড রয়েছে।এতে গ্রিন টির চেয়ে তিনগুণ বেশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে। নিয়মিত ডালিম খেলে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় ডালিম শরীরকে ফ্রি রেডিকেল থেকে মুক্ত রাখে যা অকাল বুড়িয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী। ডালিমের বীজ শরীরের ভেতরে রক্ত জমাট বাঁধা রোধ করে। ফলে হৃদরোগ, স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। ডালিমে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ডালিম রক্তে অক্সিজেনের সরবরাহ উন্নত করে।

Thursday, March 25, 2021

বসন্তকালে রোজ খান ২ টি কাঁচা লঙ্কা, এক কামড়েই ম্যাজিক

 ঝালের ভয়? লঙ্কা দেখলেই আঁতকে ওঠেন? ভয় ছেড়ে নিয়মিত খান ঝাল কাঁচালঙ্কা। 

ক্যানসার থেকে ডায়াবেটিস। ব্যথা থেকে জীবাণু সংক্রমণ। এক কামড়েই ম্যাজিক। অব্যর্থ লঙ্কার গুণ।

কাঁচা লঙ্কা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। তাই একে বলে শরীরের সুরক্ষাকর্মী।ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে। 

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুরুষদের বেশি কাঁচা লঙ্কা খাওয়া উচিত। কারণ, পুরুষরাই বেশি প্রস্টেট ক্যানসারে 
ভোগেন। প্রস্টেট ক্যানসারের যম কাঁচা লঙ্কা।যাঁরা নিয়মিত ধূমপান করেন, তাঁদের বেশি করে কাঁচা লঙ্কা
 খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কাঁচা লঙ্কার রয়েছে ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক ক্ষমতা। ফুসফুসকে 
সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে। লাং ক্যানসারের সম্ভাবনা কমায় কাঁচা লঙ্কা।কাঁচা লঙ্কায় ভরপুর 
ভিটামিন সি ও বেটা ক্যারোটিন। জিরো ক্যালোরি কাঁচা লঙ্কা। ওজন কমায়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
 বাড়ায়। ত্বক ও চোখকে সুস্থ রাখে। রক্তে চিনি বা ব্লাড সুগার কমাতে সাহায্য করে। কাঁচা লঙ্কায় 
রয়েছে প্রচুর ফাইবার। খাবার হজম করতে সাহায্য করে। মস্তিষ্কে এন্ডরফিন ক্ষরণ হয়। যা মুড ভাল
 রাখে। ব্যথা কমায়। বন্ধ নাক খুলে যায়। সর্দি বা সাইনাস সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।অধিকাংশ 
ভারতীয় মহিলা লোহার অভাবজনিত সমস্যায় ভোগেন। তাঁদের জন্য কাঁচা লঙ্কা খুব উপকারি। 
কারণ, এতে রয়েছে প্রচুর প্রাকৃতিক লোহা।কাঁচা লঙ্কার রয়েছে প্রচুর ভিটামিন কে। ফলে, 
অস্টিওপোরোসিসের সম্ভাবনা কমায়। কেটে গেলে প্রচুর রক্তক্ষরণও হয় না।

ঢেঁড়স কিন্তু মোটেই 'ঢেঁড়স' নয়, পুষ্টিগুণে ভরা

ঢেঁড়সকে একটু অবহেলা করে দেখা হয়। কেউ কিছু না পারলেই তাকে 'ঢেঁড়স' বলে দাগিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু পুষ্টিবিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, ঢেঁড়সের খাদ্যগুণ অনেক। ঢেঁড়স বা ভিন্ডি দেখতে গেলে গুণের আকর।পেটের কষ্ট থেকে মুক্তি দেয় এই ঢেঁড়স। এর ফাইবার হজমে (digestion) বিশেষ সহায়তা করে। ঢেঁড়সে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন, আছে ভিটামিন এ। ফলে ঢেঁড়স চোখের জন্য খুবই উপকারী। নিয়মিত ঢেঁড়স খেলে শরীরে জরুরি ইমিউনিটি সিস্টেম (Immunity System) তৈরি হয়ে যায়। ভাইরাসজনিত সংক্রমণ এড়াতে এটি খুবই সাহায্য করে। ঢেঁড়সে ভিটামিন সি থাকায় তা ত্বকের ক্ষেত্রেও খুব উপকারী। ভিটামিন সি ডেড স্কিন সেল সারাতে সাহায্য করে। ফলে গরমকালে ত্বক সুস্থ রাখতে ঢেঁড়স খুবই কার্যকরী। ঢেঁড়স ওজনও নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে এটি ওজন কমায়। অ্যান্টি ওবেসিটি কোয়ালিটি রয়েছে বলেও ঢেঁড়সের কদর ইদানীং যথেষ্ট।ঢেঁড়স ডায়াবিটিসের (Diabetics) ক্ষেত্রেও খুব কার্যকরী। এখন তো ঘরে-ঘরে Diabetic রোগী। ফলে ঢেঁড়স এখন খুবই জরুরি একটি মেনুতে পরিণত হয়েছে। এতে কোলেস্টেরল লেভেল খুবই কম (Lowers Cholesterol Levels)। ফলে ঢেঁড়স হৃদরোগীদের ক্ষেত্রেও উপকারী। ঢেঁড়স রক্তে লোহিত কণিকা বাড়াতেও সাহায্য করে  (production of RBC)। তা হলে আর কী, এবার বাজার করতে গেলেই ঢেঁড়স কিনুন। আর এর নানা রকম পদ রেঁধে খান। 

Saturday, March 20, 2021

গরম পড়ার মুখে ত্বকের ৬ সমস্যার প্রতিকার করুন দুধের সাহায্যে

বেশির ভাগ মানুষই সবচেয়ে বেশি সচেতন নিজের মুখ নিয়ে। মুখের সৌন্দর্য ধরে রাখতে পারলেই বয়স যেন থমকে যাবে আপনার কাছে! মুখের সৌন্দর্য ধরে রাখতে নিয়মিত মুখের ত্বকের সঠিক যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। সেই সঙ্গে গলা, ঘাড়, হাতের ত্বকেরও যত্ন নেওয়া জরুরি। শুষ্ক ত্বক, ডেড সেল, ট্যান পড়ার মতো একাধিক সমস্যার সমাধানে কাজে লাগাতে পারেন দুধ। জেনে নিন ত্বকের ৬ সমস্যার সমাধানে দুধের আশ্চর্য ব্যবহার ও তার কার্যকারিতা....

১) শুষ্ক ত্বকের সমস্যায়: দুধের সঙ্গে কলা চটকে প্যাক তৈরি করে নিন। মুখে, হাতে, ঘাড়ে, গলায় এই প্যাক মেখে ৩০ মিনিট রেখে উষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দু’দিন এই প্যাক ব্যবহার করতে পারলে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন সহজেই।

২) ত্বকের ট্যান কাটাতে: আধা কাপ দুধের সঙ্গে সম পরিমাণ গ্রিন টি মিশিয়ে মুখ, হাত, ঘাড়, গলার ট্যান

 পড়া অংশ তুলো দিয়ে মাখুন। ১৫ মিনিট রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩ দিন স্নানের আগে এই 

পদ্ধতি কাজে লাগায়ে পারলে উপকার পাবেন।

৩) ক্লিনজার হিসেবে ব্যবহার: ক্লিনজার হিসেবে দুধ খুবই কার্যকরী! এক কাপ দুধ তুলো ভিজিয়ে সারা 

মুখে মাখুন। আঙুলের ডগা দিয়ে মিনিট পাঁচেক মালিশ করে উষ্ণ জলে মুখ ধুয়ে নিন। ফল পাবেন

 হাতেনাতে।

৪) স্ক্রাব করতে: ত্বকের মরা চামড়া তুলতে দু’চামচ দুধ আর সম পরিমাণ মধুর সঙ্গে এক চামচ 

চিনি মিশিয়ে অন্তত ১৫ মিনিট স্ক্রাব করুন। তারপর হালকা উষ্ণ জলে মুখ ধুয়ে নিন। উপকার পাবেন।

৫) পায়ের পাতার ডেড সেল তুলতে: দু’চামচ দুধ আর সম পরিমাণ মধু মিশিয়ে পায়ের পাতা আর

 গোড়ালিতে মিনিট দশেক মাখিয়ে রাখুন। এরপর বড় কোনও পাত্রে উষ্ণ জল নিয়ে তাতে ১৫

 মিনিট পা ডুবিয়ে রেখে পিউমিক স্টোন দিয়ে ঘষে নিন। দেখবেন পা পরিষ্কার আর নরম হয়ে গিয়েছে।

Friday, March 19, 2021

দাঁতের শিরশিরানি হবে দূর, ঝকঝকে করবে তেজপাতা, জানুন উপায়

দাঁতের শিরশিরানি হবে দূর, ঝকঝকে করবে তেজপাতা, জানুন উপায় দাঁতের যত্ন নেওয়া ক্ষেত্রে যে পদ্ধতিগুলি আমরা মেনে চলি, সেগুলি কতটা সঠিক জানেন কি? ছোটবেলা থেকেই দাঁতের যত্ন নেওয়ার কথা আমরা সকলেই অনেকবার শুনেছি। বড়দের দেখাদেখি দাঁতের যত্ন নেওয়ার নানা রকম উপায়ও শিখেছি। কিন্তু দাঁতের যত্ন নেওয়া ক্ষেত্রে যে পদ্ধতিগুলি আমরা মেনে চলি, সেগুলি কতটা সঠিক জানেন কি?দাঁতকে ঝকঝকে সুন্দর করার জন্য কত কিছুই না করেন আপনি! দামি টুথপেস্ট থেকে শুরু করে দন্ত চিকিৎসকের কাছে নিয়মিত যাওয়া, শুধুমাত্র হলদে দাঁতগুলোকে সাদা ঝকঝকে করার জন্য। তবে এ সব প্রয়োজনই হবে না, যদি একটি ঘরোয়া উপাদান দাঁত ঝকঝকে সুন্দর করার কাজে ব্যবহার করেন। উপাদানটি হল তেজপাতা। সাধারণত, এই উপাদানটি রান্নাতেই ব্যবহৃত হয়। তবে এই তেজপাতা দিয়েই প্রাকৃতিক উপায়ে সুন্দর ঝকঝকে করে নিতে পারবেন আপনার দাঁতগুলোকে! কী ভাবে? চলুন জেনে নেওয়া যাক, দাঁত সুন্দর ঝকঝকে করতে তেজপাতা ব্যবহারের পদ্ধতি... দাঁত সাদা করতে তেজপাতা দারুণ উপকারী। তবে এই তেজপাতাকে মেশাতে হবে কোনও টক ফলের সঙ্গে। যেমন, কমলা লেবু বা পাতি লেবুর খোসার সঙ্গে। উপকরণ: দাঁত সাদা করতে তেজপাতা দারুণ উপকারী। তবে এই তেজপাতাকে মেশাতে হবে কোনও টক ফলের সঙ্গে। যেমন, কমলা লেবু বা পাতি লেবুর খোসার সঙ্গে। উপকরণ:প্যাক তৈরির পদ্ধতি: • প্রথমে তেজপাতা বেটে নিন বা মিহি গুঁড়ো করে নিন। • কমলা লেবু বা পাতি লেবুর খোসা শুকিয়ে লবঙ্গের সঙ্গে মিশিয়ে গুঁড়ো করে নিন। • এ বার এই সব উপকরণের সঙ্গে সামান্য নুন মিশিয়ে নিন। মনে রাখবেন, ফলের খোসা অবশ্যই শুকিয়ে নিতে হবে। কারণ, কাঁচা অবস্থায় এগুলি দাঁতের ক্ষতি করতে পারে। ব্যবহার বিধি: এই গুঁড়োটি সামান্য জলের সঙ্গে মিশিয়ে সপ্তাহে ৩ দিন অন্তত এক বেলা দাঁত মাজুন। রোজ মাজার প্রয়োজন নেই, এতে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে। দাঁতের হলদে ভাবের ওপর নির্ভর করবে, সপ্তাহে দু’দিন না তিন দিন ব্যবহার করবেন। ব্যস, একেবারে সামান্য খরচে পেয়ে যান সাদা ঝকঝকে, সুন্দর দাঁত।