সকলকে ঝিনাইদহ ইনফো সাইটে স্বাগতম জানাচ্ছি। এই সাইটে আমরা ঝিনাইদহের ইতিহাস,ঐতিহ্য আপলোড করবো। ঝিনাইদহ জেলার ইতিহাস,ঐতিহ্য,ভ্রমন কাহিনী আপনিও দিতে পারেন। আমরা আপনার নামসহ এই সাইটে প্রকাশ করবো। আপনার লেখা আমরা প্রত্যাশা করছি। ইমেইল করুন: jhenaidahinfo@gmail.com

Thursday, July 25, 2024

চিকিৎসাধীন আরও চারজনের মৃত্যু, নিহত বেড়ে ২০১


ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় সংঘর্ষে আহত হয়ে চিকিৎসাধীন আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনজন ও গত মঙ্গলবার সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজনের মৃত্যু হয়।( সুত্র : প্রথম আলো) 

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ ও পরবর্তী সংঘাতে এ নিয়ে ২০১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেল।



মৃত্যুর এই হিসাব কিছু হাসপাতাল, মরদেহ নিয়ে আসা ব্যক্তি ও স্বজনদের সূত্রে পাওয়া। সব হাসপাতালের চিত্র পাওয়া যায়নি। এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ১৬ জুলাই (মঙ্গলবার) ৬ জন, ১৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) ৪১, শুক্রবার ৮৪, শনিবার ৩৮, রোববার ২১, সোমবার ৫, মঙ্গলবার ৩ ও গতকাল ৩ জনের মৃত্যু হয়। উল্লেখ্য, গত সোম, মঙ্গলবার ও বুধবার মৃত্যু চিকিৎসাধীন অবস্থায় হয়েছে।

ঢাকা মেডিকেলে গতকাল মারা যাওয়া তিনজন হলেন রিয়া গোপ (৬), শাহজাহান হৃদয় (২১) ও সাজেদুর রহমান (২২)। তিনজনই গুলিবিদ্ধ ছিলেন।


রিয়া গোপের বাবা দীপক কুমার গোপ ঢাকা মেডিকেলে মেয়ের লাশের অপেক্ষায় থাকার সময় প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর বাসা নারায়ণগঞ্জ সদরে। তাঁর মেয়ে ১৯ জুলাই (শুক্রবার) বাসার ছাদে খেলতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়।

শাহজাহান হৃদয়ের বোন কুলসুম আক্তার ঢাকা মেডিকেলে থাকার সময় প্রথম আলোকে বলেন, ১৯ জুলাই (শুক্রবার) দিবাগত রাত একটার দিকে হাসপাতাল থেকে তাঁদের ফোন করে শাহজাহানের ভর্তির খবর জানানো হয়। তিনি মহাখালীতে থাকতেন।

সাজেদুর রহমান যাত্রাবাড়ীর একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী বলে জানান তাঁর ভাই সিরাজুল। তিনি ঢাকা মেডিকেলে থাকা অবস্থায় গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, রোববার ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড এলাকায় সংঘর্ষের সময় সাজেদুর গুলিবিদ্ধ হন। তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি কাজও করতেন।

সাভারের এনাম মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়া ব্যক্তির নাম তুহিন আহমেদ (২৬)। তিনি মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরের বাসিন্দা। হাসপাতাল সূত্র জানায়, গত রোববার তুহিনকে হাসপাতালে আনা হয়। তাঁর পেটে গুলি লেগেছিল। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রি ছিলেন।






No comments:

Post a Comment